1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫০ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার যুগান্তকারী পারমাণবিক অস্ত্র চুক্তি

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৬৯ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উত্তর কোরিয়ার লাগাতার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার মধ্যেই যুগান্তকারী পরমাণু চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পরমাণু-হুমকি মোকাবেলায় দেশ দুটি এই চুক্তিতে স্বাক্ষর। খবর বিবিসির।

চুক্তি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র নিয়মিতভাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় পরমাণু অস্ত্রসহ সাবমেরিন মোতায়েন করবে। তাদের পারমাণবিক অস্ত্র সংক্রান্ত অপারেশনের পরিকল্পনা করার সময় দক্ষিণ কোরিয়াকেও সঙ্গে রাখা হবে। বিনিময়ে পরমাণু-অস্ত্র বানাবার চেষ্টা করবে না দক্ষিণ কোরিয়া।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওলের যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময়ই এই চুক্তির কথা ঘোষণা করা হলো। দক্ষিণ কোরিয়াকে আশ্বস্ত করে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, যদি উত্তর কোরিয়া পরমাণু-অস্ত্র ব্যবহার করে বা তাদের সেই অস্ত্রের ব্যবহার থেকে থামাবার দরকার হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের পরমাণু-অস্ত্র ব্যবহার করবে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের কোনো শহরে যদি পরমাণু অস্ত্র হামলার ঝুঁকি থাকে, তাও তারা দক্ষিণ কোরিয়ার জন্য এই কাজ করবে।

ডয়েচে ভেলে জানায়, এই চুক্তি থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট হচ্ছে, উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু-অস্ত্র বানানো থেকে বিরত করা যাচ্ছে না। গত চার বছরে উত্তর কোরিয়ার অস্ত্রসম্ভার এতটাই বেড়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা তার হিসাব রাখতে পারছেন না।

যুক্তরাষ্ট্র সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার আগে একটা চুক্তি ছিল। ওই চুক্তিতে বলা হয়েছিল, আক্রান্ত হলে দক্ষিণ কোরিয়ার পাশে দাঁড়াবে যুক্তরাষ্ট্র। প্রয়োজনে পরমাণু অস্ত্রও ব্যবহার করবে। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রশ্ন উঠছিল, এই চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা ঠিক করে প্রকাশ পাচ্ছে না। দক্ষিণ কোরিয়ারও উচিত, পরমাণু-অস্ত্র বানানো। বলা হচ্ছিল, শুধু কিছু মৌখিক প্রতিশ্রুতি যথেষ্ট নয়। তাই এই নতুন চুক্তির দরকার হয়ে পড়েছিল। এখানে যুক্তরাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা অনেক স্পষ্ট করে বলা আছে।

গত কয়েক মাস ধরে দুই দেশের কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনার পর এই চুক্তি হয়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..